Sunday, April 27, 2014

দারুণ মজাদার নুডলস রোল -


সকালের নাস্তায় কি খেতে ভালোবাসেন আপনি? মচমচে ভাজা খাবার নাকি নুডলস? ইচ্ছে করলে একখাবারেই দুটোর স্বাদই পেতে পারেন। ভাবছেন কিভাবে? নুডলস রোল বানিয়ে ফেলুন সহজেই। ভেতরে নুডলসের পুর দেয়া এবং বাইরে মচমচে এই রোল নিমিষেই জিভে জল এনে দিবে আপনার। এবার তাহলে খুব সহজ ও ভিন্ন স্বাদের এই খাবারটির রেসিপি জেনে নিন।
উপকরণ:
পুরের জন্য-
মুরগির কিমা আধা কাপ
ডিম ১টি
মটরশুটি ১/২ কাপ
দেড় কাপ নুডলস
পেঁয়াজ কুচি ১/২ কাপ
মরিচ কুচি ১ টে. চামচ
সয়াসস ১ টে. চামচ
গোল মরিচের গুড়া স্বাদ মত
লবণ স্বাদমতো
তেল ভাজার জন্য।
রোলের শিটের জন্য-
দেড় কাপ ময়দা
পরিমাণ মত পানি
লবণ এক চিমটি
তেল সামান্য
প্রস্তুত প্রণালী:
নুডলস ভেঙে রাখুন সেদ্ধ করে নিন। মটরশুটিও সেদ্ধ করে নিন।
কড়াইয়ে তেল গরম করে পেঁয়াজ, ডিম ও মুরগির মাংস ভেজে নিন।
এরপর নুডলস, লবণ, সয়াসস, কাঁচামরিচ, গোল মরিচের গুড়ো দিয়ে নেড়ে চেড়ে নামিয়ে রাখুন।
ময়দার সাথে লবণ, পানি ও তেল মেখে ময়ান তৈরি করুন।
এবার পাতলা করে ছোট ছোট রুটি বেলে হালকা সেকে নিন।
এরপর রুটির ভেতরে একপাশে পুর রেখে দুই দিকের মুখ বন্ধ করে পেচিয়ে নিন।
ডুবো তেলে মচমচে করে ভেজে নিন রোল গুলো।
সসের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার নুডলস রোল।
"কই, কেউ তো ছিলো না" ___ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় কেউ কেউ ভালোবেসে ভুল করে, কেউ কেউ ভালোই বাসেনা কেউ কেউ চতুরতা দিয়ে খায় পৃথিবীকে, কেউ কেউ বেলা যায় ফিরেও আসে না । ওপরে চাঁদের কাছে মেঘ জমে পাহাড়ের মেষ তৃণে আগুন লেগেছে যাদের বাঁচার কথা ছিল, নেই, ভুল মানুষেরা আছে বেঁচে । স্বপ্ন বারবার ভাঙে, তবু ফের স্বপ্ন উপাদান দেয় অচেনা নারীরা তাদের গলায় দোলে রক্তমাখা অত্যুজ্জল ধাতুমালা, পান্না কিংবা হীরা ! আমার যা ভালোবাসা, কাঙালের ভালোবাসা, এর কোন মূল্য আছে নাকি ? এ যেন জলের ঝারি, কেউ দেখা দেবে বলে হঠাৎ মিলিয়ে যায় বাবলা কাটার ঝোপে যেমন জোনাকী ! সুধা ভ্রমে বিষ খাই, বিষ এত মিষ্টি বুঝি ? তবে যে সকলে বলো লোনা ? আমাকে মৃত্যুর হাতে ফেলে ওরা চলে যায়, বারবার ওরা মানে কারা ? কই, কেউ তো ছিলো না !

Saturday, April 26, 2014

http://babyshobby.blogspot.com/

Visit my another site......
রেসিপিঃ আচারি মাংস (Beef)

রেসিপিঃ আচারি মাংস (Beef) 

গরুর মাংসের সব পদতো রান্না করেই ফেলেছেন ! নতুন কিছু করার জন্য মন ছোঁক ছোঁক করছে ? তাহলে গরুর মাংসের আচার বা আচারি মাংসটা একবার চেষ্টা করে দেখুন । যেকোন দাওয়াতে আপনার রান্নার ক্যারিশমা দেখাতে এই আইটেমটি বেছে নিতে পারেন । আমিতো রেঁধে খুবই আনন্দ পেয়েছি, এবার আপনার পালা ।
যা যা লাগবে
  1. গরুর রানের মাংস – ১ কেজি
  2. পেঁয়াজ মোটা কুচি – ২ কাপ
  3. টক দই – ২ কাপ
  4. আদা বাটা – ২ চা চামচ
  5. ধনে বাটা – ২ চা চামচ
  6. রসুন বাটা – ১/২ চা চামচ
  7. লবণ – ১ চা চামচ
  8. মেথি – ১/৪ চা চামচ
  9. কালজিরা – ১/৪ চা চামচ
  10. তেল – ১ কাপ
  11. কাঁচামরিচ – ১০/১২ টি
(টক দই না থাকলে ভিনিগার ও লেবুর রস মিলিয়ে ১/২ কাপ দিতে হবে )
যেভাবে রাঁধবেন
০১। মাংস পাতলা ফালি করে কেটে ধুয়ে পানি চেপে নিন ।
০২। মাংসে টক দই ও আদাবাটা দিয়ে ৪ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন ।
০৩। ৪ ঘণ্টা পর ওই মাংসে লবণ, ধনেবাটা, রসুনবাটা ও পেঁয়াজকুচি দিয়ে ভাল করে মাখান । মেথি ও কালোজিরা দিন ।
০৪। এবার তেল ও মরিচ দিয়ে নেরে পানি দিন । তেজপাতাও দিন ।
০৫। মাংসটি চুলায় বসিয়ে পাত্রের মুখ ঢেকে দিন ।
০৬। এবার মাংসটি ১০ মিনিট মাঝারি আঁচ ও ১ ঘণ্টা হালকা আঁচে রাঁধুন ।
০৭। নেভা আঁচে মাংসও সেদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে তেল উপরে উঠে আসলে নামিয়ে নিন ।
ব্যস, রান্নাতো হলই ! এবার নান রুটি, পরোটা বা পোলাওয়ের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন আচারি মাংস । হ্যাপি কুকিং !

গাউট হতে পারে যে কোন বয়সে 

কয়েক বছর আগের এক শব-এ-বরাতের ঘটনা। রুটি-হালুয়া আর গরুর মাংস একটু বেশি পারিমাণেই খেয়েছিলেন আমার স্বামী। সকালে ঘুম থেকে উঠেই তিনি বললেন, পায়ে ভীষণ ব্যথা। আমি যেহেতু ডাক্তার, সাথে সাথে শুরু করলাম পরীক্ষা-নিরীক্ষা। দেখলাম পায়ের পাতার নীচের দিকটা (আঙ্গুলের পেছনে) ফুলে আছে, বেশ গরমও বোধ হলো। উনি বললেন, পা টনটন করছে। পা ফেলে হাঁটাতো দূরের কথা, পা স্পর্শ করতে দিতেও উনি নারাজ। পরদিন রক্ত পরীক্ষা করালাম। দেখা গেল রক্তে ইউরিক এসিডের মাত্রা অস্বাভাবিক রকমের বেশি। রোগটার নাম গাউট, এক ধরনের বাত; যা নিরাময় হয়না, তবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে সুস্থ্য জীবন যাপন করা যায়।
গাউট ২ ধরণের হয়:
Acute ও Chronic.
গাউট কেন হয়:
স্বাধারণত আমরা যে প্রোটিন খাই, তা থেকে রক্তে খুব বেশি ইউরিক এসিড জমে না। এক ধরণের এনজাইম এই এসিড-এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু বেশি পরিমাণে প্রোটিন গ্রহণ করতে থাকলে একটি পর্যায়ে রক্তে ইউরিক এসিড জমতে শুরু করে এবং তা অস্থি-সন্ধিতে এক ধরণের কৃস্টাল আকারে থেকে যায়। ফলে সেই স্থানটি ফুলে ওঠে, গরম হয় ও ব্যথার উদ্রেক করে। একিউট গাউট যদিও ধরা পড়ে রাতারাতি, তবে এর প্রক্রিয়াটি শুরু হয় দীর্ঘ দিনের খাদ্যাভ্যাস অথবা জীনগত কারণে।
470_870295
কি খাবেন?
• রুটি বা পরিমিত ভাত
• দুধ (ননীমুক্ত)
• ফল (বিশেষত: চেরি)
• পেঁপে (কাঁচা পেঁপে অর্ধ – সেদ্ধকরে)
• সবজি
• মিঠা পানির মাছ
• পুদিনা পাতার রস
• তেঁতুলের শরবত এবং প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধপানি
gout
কি খাবেন না?
• পশুরমাংস, হৃৎপিন্ড, কলিজা
• ব্রয়লার মুরগি ও হাঁসের মাংস
• এলকোহল
• সামুদ্রিক মাছ (ইলিশসহ) ও চিংড়ি
• মাশরুম
• ডুবো তেলে ভাজা খাবার
• ডিমের কুসুম
• ডাল (বিশেষত: মসুর)
• ছোলা
• মাখন
• মিষ্টি জাতীয় খাবার ও চানাচুর
• কোমল পানীয় ও আইসক্রিম
• সবুজ শাক (বিশেষত: পালংশাক ও পুঁইশাক)
• গাজর, মূলা, মটরশুটি, ফুলকপি ও পাতাকপি (ক্ষেত্রবিশেষে)
Gout-foods-to-avoid1
আমরা কত দিন বাঁচব, তার উপর আমাদের কোন হাত নেই। তবে সুস্থ থাকাটা অনেকাংশে আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও জীবন-যাপন পদ্ধতির উপর নির্ভর করে। কাজেই সচেতন হন, যে কটা দিন বাঁচবেন, জীবনকে উপভোগ করে বাঁচুন।
লিখেছেনঃ ডা. জোবাইদা গুলশান আরা

নতুনদের জন্য মেক-আপের কিছু বেসিক জিনিস  


cnt
প্রথমে ছবি তে দেখানো খয়েরি রঙ হলো কন্টরিং পার্ট, লাল রঙ হলো হাইলাইটস পার্ট এবং বেগুনি রঙ হল ব্লাশ পার্ট।
কন্টরিং পার্টঃ
মুখের মোটা গড়ন কে পাতলা করার জন্য ৪ জায়গায় কন্টরিং করার দরকার হয়।
০১। প্রতিদিনের জন্য হালকা কালারের ব্রাউন শেড( ত্বকের থেকে এক শেড গাঢ় )
০২। রাতের পার্টি অথবা ভারী মুখের বেস করতে হলে মুখের ত্বকের থেকে ২/৩ শেড গাঢ় ব্রাউন শেড নিয়ে কন্টরিং করতে হবে।
কন্টরিং করার নিয়মঃ
গালের অংশ – মুখের চিকবোনের নিচে (ছবি তে দেয়া আছে ) , কন্টরিং করার প্রধান অংশ। অন্য কোথায় না করলেও এখানে কন্টরিং করতে হবে।
মুখের জো লাইন – মুখের শেপ লম্বাটে অথবা একটু চোখা ফিনিশিং আনার জন্য মুখের থুতনিতে ব্রাশ দিয়ে কন্টরিং করতে হবে হালকা করে, যাতে বোঝা না যায়। একদম কানের সাইড থেকে শুরু করে, ঠোঁটের কোনার নিচ পর্যন্ত কন্টরিং করতে হবে ( ছবি তে দেয়া আছে)।
নাকের শেপ – নাকের শেপ লম্বাটে করার জন্য, নাকের দু পাশে একদম-ই হালকা কন্টরিং পাওডার অথবা ক্রিম নিয়ে, ব্রাশ দিয়ে লম্বা করে লাগিয়ে, ভালো করে ব্লেন্ড করতে হবে।
কপাল – যাদের কপাল বড়, তাদের কপালকে চাপা করার জন্য হাইলাইটস করার অংশের উপরে দিক থেকে চোখের ভ্রুর উপরে অংশ পর্যন্ত কন্টরিং করতে হবে। যাদের কপাল ছোট তারা কপালে কন্টরিং করা থেকে বিরত থাকুন।
( মনে রাখবেন, ভারী মেক-আপ ছাড়া কখনই গাঢ় রঙ দিয়ে কন্টরিং করবেন না। মেক-আপ বেমানান লাগবে। মুখের বেস তৈরিতে সব চেয়ে কঠিন কাজ হলো কন্টরিং করা। তাই অনেক বেশি প্র্যাকটিস করতে হবে, কন্টরিং-এ হাত আসতে।)
ব্লাস অনঃ
ব্লাস অন সাধারণত হালকা গোলাপি বেশি মানায়। তাছাড়া আজকালকার নিউ ট্রেন্ড হল কমলা কালারের ব্লাস অন। কমলা কালারের ব্লাস দিলে মুখ কিছুটা ফর্সা দেখায়। পার্টিতে যাওয়ার জন্য গাঢ় কোন কালার দিয়ে ব্লাস দিতে পারেন।
ব্লাস দেয়ার নিয়মঃ
কন্টরিং করার উপর অংশে, চিক বোনের কিছুটা নিচ থেকে শুরু করে মুখের হেয়ার লাইন পর্যন্ত ব্লাশ দিবেন। হেয়ার লাইন থেকে শুরু করে আপেল পার্ট পর্যন্ত ব্লাস দিতে হবে। ভালো করে আপেল পার্ট থেকে শুরু করে হেয়ার লাইন পর্যন্ত ( নিচ থেকে উপরে ) ব্লেন্ড করতে হবে।
হাইলাইটস পার্টঃ
মুখের সেন্টার পয়েন্ট গুলো উজ্জ্বল (হাইলাইটস) করার জন্য ব্যবহার করা হয় শিমার পাওডার অথবা ক্রিম ব্লাশ।
১। যাদের ত্বকের রঙ ফর্সা তারা সাদা, ন্যাচারাল গোলাপি, হালকা গোল্ড কালারের শিমার কালার নিয়ে হাইলাইটস করতে পারেন।
২। যাদের ত্বকের রঙ চাপা তারা ন্যাচারাল অথবা হালকা গোল্ড কালারের শিমার কালার নিয়ে হাইলাইটস করতে পারেন।
হাইলাইটস করার নিয়মঃ
১। গালের অংশে – গালের চিক বোনের উপরের অংশে, চোখের নিচে অংশে হাইলাইটস করতে হয়। নাকের সাইডের নিচের অংশ থেকে শুরু করে চিক বোনের উপরের অংশ পর্যন্ত করতে হবে।
২। নাকের অংশে – নাকের মাঝখানে ( নজ ব্রিজ ) এ লম্বা করে হাইলাইটস দিতে হবে।
৩। কপাল – কপালের মাঝখানে, দুই ভ্রুর মাঝের অংশে হাইলাইটস করবেন।
৪। ঠোঁটের উপরে এবং নিচে – ঠোঁটের উপরে এবং নিচে ছবিতে দেখানো অংশে কিউপিড বও এবং টিপ অফ চিনে হালকা করে হাইলাইটস করতে হবে।
আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে। ধন্যবাদ সবাইকে।
লিখেছেনঃ তাপসী
গরমে সুস্থ্য থাকতে যে ৫ ধরনের খাবার এড়িয়ে চলবেন
--------------------------------------------------------
১. অতিরিক্ত মসলাদার খাবার: অতিরিক্ত মসলা শরীরের এটি বিপাক ক্রিয়া বাড়িয়ে দেয়। ফলে দেহের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এতে গরমের সময় সমস্যা তৈরি হতে পারে।
২. আমিষ: গ্রীষ্মকাল অতিরিক্ত মাংসের খাবার, মাছ ইত্যাদি খাওয়ার উপযুক্ত সময় নয়। এমনকি মুরগির মাংস কিংবা সমুদ্রের প্রাণীসমৃদ্ধ খাবারও গ্রীষ্মকালে শরীরের বিপত্তি ঘটাতে পারে। এসব খাবার শরীর থেকে অতিরিক্ত ঘাম নিঃস্বরণ করে। এগুলো গ্রীষ্মকালে হজমের সমস্যা করে। এগুলো খাওয়ার ফলে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৩. তৈলাক্ত খাবার ও জাংক ফুড: তেলে ভাজা খাবার গ্রীষ্মকালে শরীরের নানা সমস্যা করে।
৪. চা ও কফি:এসব পানীয়তে ব্যবহৃত চিনিও শরীরের পানি কমিয়ে দিতে সাহায্য করে। এ কারণে গরমের সময় এসব পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে।
৫. কৃত্রিম সস: বিশেষ করে যেসব সসে পনির রয়েছে সেগুলো এ সময় সবচেয়ে ক্ষতিকর হবে। এতে ৩৫০ ক্যালরি রয়েছে, যা গরমে শরীরে অস্বাচ্ছন্দ্য আনবে।

ওজন কমাতে সহায়ক পানীয় সমূহ 

একে তো ভ্যাপসা গরম,তার উপর রমজান মাস। গরম বলে তো আর রোজা না রাখা যাবে না বরং বাতলে নিতে হবে সমাধান। গরমে সবারই বাজে হাল হয়ে যায়,পানিশূন্যতা দেখা দেয়। এ সময় পানির অভাব পূরণ করা অত্যাবশ্যক। দেহে পানির ভারসাম্য বজায় না থাকলে নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই প্রত্যেকেরই উচিত পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ও পানীয় গ্রহণ করা। আর পানীয় যদি এমন হয়, যা ওজন কমানোর সহায়ক; তবে তো কোন কথাই নেই। আসুন জেনে নেই সেই সব পানীয় সম্পর্কে, যেগুলো আপনার তৃষ্ণা নিবারণের পাশাপাশি আপনার দেহে পানির ভারসাম্য বজায় রাখবে তথা ওজন-ও রাখবে নিয়ন্ত্রণে।
আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের সবচেয়ে কার্যকর ৭ টি পানীয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে যেগুলো আপনাদের রাখবে সুস্থ এবং ফিট।
০১ ঘোলের আমিষ জাতীয় পানীয়ঃ
বডি বিল্ডারদের কাছে ঘোলের পানীয় সবচেয়ে পরিচিত ও জনপ্রিয় নাম। কিন্তু আমিষ কথাটির কারণে বুঝতেই পারছেন এটি আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। ঘোলের আমিষ জাতীয় পানীয় পানে আপনি অনেকক্ষণ ধরে ভরপেট অনুভব করবেন এবং অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে পারবেন। শুধু রোজার দিনগুলোতেই নয়, আপনি যে কোন সময় ঘোলের আমিষ জাতীয় পানীয় পানে ধরে রাখতে পারেন আপনার কাঙ্খিত দৈহিক গঠন।
০২ চীনাবাদাম-মাখন ও কলার তৈরী পানীয়ঃ
শুনে হয়ত অবাক হতে পারেন যে চীনাবাদাম-মাখন ও কলা কেমন করে ওজন কমাতে পারে। কিন্তু জেনে অবাক হলেও এ কথা সত্যি যে চীনাবাদাম-মাখনের সাথে কলার মিশ্রণ খুবই ভালো খাবার, বিশেষ করে পূর্ণ খাবারের বিকল্প ও পানীয় হিসেবে। রমজান মাসে সেহেরীতে এ পানীয় আপনার খাদ্য তালিকায় নিয়ে আসতে পারে বিপুল পরিবর্তন আর সেই সাথে আপনাকে দিতে পারে সারাদিনের পুষ্টি ওশক্তির নিশ্চয়তা।
০৩ তরমুজের শরবতঃ
এই গরমের ইফতারে তরমুজের শরবতের চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে? তরমুজে রয়েছে খুবই সামান্য চর্বি ও ন্যূনতম ক্যালরি। তরতাজা তরমুজ, টকদই/দই, ননীহীন দুধ ও বরফ কুচি মিশিয়ে তৈরি করে নিন আপনার তরমুজের শরবত। হয়ে গেল ইফতারের সর্বোচ্চ তৃপ্তি।
০৪ দই-টমেটোর শরবতঃ
টমেটোর পুষ্টিগুণ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এর ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট নাস্তা বা নাস্তার বিকল্প হিসেবে অনবদ্য। স্বাস্থ্যকর টমেটোর শরবত বানাতে এক কাপ টক দইয়ের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস এবং স্বাদের জন্য অল্প লবণ মিশিয়ে নিন। ব্যস,হয়ে গেল মজাদার দই-টমেটোর শরবত; যা আপনাকে রাখবে দিন ভর চাঙ্গা।
০৫ দুধ-চকলেটের পানীয়ঃ
চকলেটের নাম শুনে ভয় পাবেন না। জি হ্যাঁ, চকলেট-ও আপনার মেদ কয়ামতে সাহায্য করতে পারে; যদি তা সঠিক উপায়ে গ্রহণ করা হয়। এক গ্লাস দুধের পানির সাথে কোকোয়ার নির্যাস মিশিয়ে নিন। তারপর একে ভালো মত নাড়ুন, যতক্ষণ না উপাদান দুটো একত্রে মিশে যায়। এদের মিশ্রণ তৈরি করে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা সাহায্য করে অতিরিক্ত মেদ পোড়াতে।
০৬ মিশ্র ফলের শরবতঃ
ঘরে তৈরি পানীয়ের মধ্যে এটাই সবচেয়ে সহজ। আপনার পছন্দ সই মৌসুমী ফল যেমন – আপেল, তরমুজ, আঙ্গুর, আনার, আনারস ইত্যাদি নিন,সাথে মেশান টক দই বা দুধের পানি। তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু ফলের শরবত, যাতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল।
০৭ সবজির রসঃ
খাবারের আগে এক গ্লাস সবজির রস পানে আপনি ১৩৫ ক্যালরি কমখাদ্য গ্রহণ করতে পারবেন। আর আপনি তো জানেন-ই সবজি আপনার ওজন কমাতে কতটা সাহায্য করে থাকে।
উপরোক্ত পানীয় সমূহ ঘরে বসেই তৈরি করুন; যাতে অতিরিক্ত প্রিসারভেটিভ বা কৃত্রিম রঙ থাকবে না বলে আপনার ও আপনার পরিবারের স্বাস্থ্য রক্ষায়ও রাখবে কার্যকর ভূমিকা , সেই সাথে আপনাকে সহায়তা করবে ওজন কমাতেও।

Kobita

আমি যদি হতাম
—জীবনানন্দ দাশ

আমি যদি হতাম বনহংস;
বনহংসী হতে যদি তুমি;
কোনো এক দিগন্তের জলসিঁড়ি নদীর ধারে
ধানক্ষেতের কাছে
ছিপছিপে শরের ভিতর
এক নিরালা নীড়ে;

তাহলে আজ এই ফাল্পুনের রাতে
ঝাউয়ের শাখার পেছনে চাঁদ
উঠতে দেখে
আমরা নিম্নভূমির জলের গন্ধ ছেড়ে
আকাশের রুপালি শস্যের ভিতর
গা ভাসিয়ে দিতাম-
তোমার পাখনায় আমার পালক, আমার পাখনায় তোমার রক্তের স্পন্দন-
নীল আকাশে খইক্ষেতের সোনালি ফুলের মতো অজস্র তারা,
শিরীষ বনের সবুজ রোমশ নীড়ে
সোনার ডিমের মতো
ফাল্গুনের চাঁদ।
হয়তো গুলির শব্দঃ
আমাদের তির্যক গতিস্রোত,
আমাদের পাখায় পিস্টনের উল্লাস,
আমাদের কন্ঠে উত্তর হাওয়ার গান!
হয়তো গুলির শব্দ আবারঃ
আমাদের স্তব্ধতা,
আমাদের শান্তি।
আজকের জীবনের এই টুকরো টুকরো মৃত্যু আর থাকত না;
থাকত না আজকের জীবনের
টুকরো টুকরো সাধের ব্যর্থতা ও
অন্ধকার;
আমি যদি বনহংস হতাম,
বনহংসী হতে যদি তুমি;
কোনো এক দিগন্তের জলসিড়ি নদীর ধারে
ধানক্ষেতের কাছে।

Wednesday, April 23, 2014

Bhapa Pitha Recipe

Ingredients
Bhapa pitha (also known as dhupi) a sort of steamed cake made with rice flour, jagerry and fresh grated coconut. Bhapa Pitha is actually eaten in winter time with new harvest rice and fresh jaggery (khejurer gur). All Bangladesh people have sweet memory to make Pitha in their childhood. In Bangladesh you can few hundred types of pitha. khejurer gur and fresh grated coconut are the essential for making Bhapa Pitha.

It is one of the dessert items that truly represent Bengali cuisine. Bhapa pitha is a special sweet dish that is prepared usually on the winter.



- 2.5 cups rice flour (coarse preferable)
- Jaggery (Khejurer gur)(small pieces)
- Fresh grated coconut
- 3/4 teaspoon salt
- Also need small bowl, strainer, cheese cloth, traditional bhapa pitha Hari or rice cooker steamer.
Method
1. Mix salt with 5 tablespoon water. Add salty water with rice flour bit at a time and crumble flour. Water amount vary on rice to rice. I used all together 8 tablespoons water.

2. Sift flour (wet flour is not supposed to sift easily, use your hand to sift flour). You should get grainy texture. If you are not get grainy texture you should use more water.

3. Fill half rice cooker pot with water and turn on. Let it comes to boiling point. We need to close the rice cooker lid hole to keep steam inside the rice cooker.

4. Take small bowl spread grainy flour to cover the bottom, put some grated coconut and jaggery, and cover it with flour and press gently to make it plain on top. Now cover the top of the bowl with dump cheese cloth.

5. Flip the bowl on the rice cooker steamer and steam it 5-6 minutes (if you are using traditional bhapa pitha Hari, it will take 4 minutes or less).

6. Take out rice cake and remove cheese cloth. Repeat the process to finish rest ingredients. It will make about 8 large pitha.

7. Enjoy hot Bhapa Pitha the flavor of Bangladesh.
 
Bhapa Pitha

Teler Pitha Recipe

Ingredients
  • Rice flour-1 cup
  • Atta flour-1/2 cup
  • Jaggery (grated) / Brown sugar-3/4 cup or according to your taste
  • Salt-1/4 ts
  • Oil- for deep fry
Method
Soak jaggery with little warm water and mix well. There should not be any lumps.
Put rice flour and flour to a mixing bowl. Mix well. Add jaggery and knead well. Add little warm water and make a batter. The batter should be thick like cake batter. Cover the bowl and keep it around 30 minutes.
Heat oil in a deep pan. Take a deep round shape spoon. When the oil become hot enough take a spoon full batter and add to the oil.
If oil is heated perfectly then pitha will remain in the bottom for few seconds and then puffs up. When it puffs up flip the side and fry.
Then take out on a paper towel to soak the extra oil.
 
Teler Pitha

Dudh Puli Recipe

Ingredients
  • Coconut -1 cup+2 Tbs(grated)
  • Jaggery (liquid or grated) - 1 cup+1/4 cup
  • Milk -1 litre
  • Almond - 2-3 Tbs chopped (optional)
  • Rice flour - 1 cup
  • Water - 1 cup
  • Cardamon powder - 1/2 ts (optional)
  • Salt - 1/2 ts
Method
Boil milk in medium heat and allow it to cool down to the room temperature.
Heat a pan in medium heat. Add coconut and jaggery, stir until it mix properly and no juice remain.
Boil 1 cup water in a pan with salt (use a heavy bottom pan). Then slowly add rice flour and stir continuously. Heat till there is no water left. Remove from the pan and knead well till the dough become soft, smooth and not sticky.
Make 32-35 small ball from the dough. Spread the ball a little with a rolling pin. Stuff the mixture into it. Fold it and seal the edges so that filling doesn't come out. (see the picture)
Now add 1 cup jaggery and 2 tbs coconut into the milk which you have boiled earlier. Add cardamon powder if you.
Boil the Milk in medium heat for 5 minutes and then slowly add puli into it. Cover the pan and let it cook for 10 minutes in medium heat. Stir it occasionally.
Then turn the heat to low and keep it in low heat for another 5 minutes.
Now allow it to cool down and then serve.
 
Dudh Puli

Lobongo Lotika Pitha Recipe

Ingredients
  • Grated coconut- 2 cup
  • Sugar- 1/2 cup or your choice
  • Butter/ghee/oil-1/2 Tbs + 2 Tbs
  • Cardamom-2 piece
  • Cinnamon-1 stick
  • Clove-10-15 pieces
  • Flour- 1 cup
  • Salt-1/2 ts
  • Warm water- approximately 1/2 cup or less
  • Oil- for deep fry
Method
Take 1/2 Tbs ghee/oil in a pan and heat it to a medium heat. Saute cardamom and cinnamon,then add the coconut, sugar and salt and mix it well and keep it in medium heat. Stir occasionally. Make the mix dry and separated, then take off from heat and set aside.
Now take flour in a bowl, add salt,2 Tbs ghee/oil and mix well. Slowly add warm water, knead well to make a nice dough. Then divide the dough to small balls.
Take a ball on rolling board and make a small size ruti. If necessary use flour during making ruti.
Cut ruti with a knief to make a square shape.
Now place small amount of coconut mix in the middle of the square ruti, gather all the side in middle to cover mix and close it by putting a clove in the middle (see the video). Make all the puli following by this process.
Heat oil in a pan. Put one puli into oil, if it stands in the bottom for few seconds and then puff up you will understand oil is perfectly heated. Then add another few puli and fry them slowly until the both side get a nice brown color.

Then take them out on a paper towel to soak excess oil. Fry rest of the puli and serve.
 
Lobongo Lotika Pitha

Khejur Pitha Recipe

Ingredients
1 Semolina/Shuji- 1 cup
2 Flour -1/2 cup
3 Egg- 1
4 Sugar - 1/4 cup or your taste
5 Salt - 1/8 ts
6 Clarified butter/Ghee/oil- 1 Tbs
7 Baking powder- 1/4 ts
8 Warm milk- 4 Tbs
9 Oil - for deep fry
Method
1 Take shuji, flour, sugar, salt, baking powder and ghee in a large bowl, and mix it well.
2 Now add the egg and knead the dough. If dough is too dry spread milk and knead it. Dough must not be too dry or too soft. It should be soft enough so that you can make balls with that. If it is not necessary do not use milk.
3 Make small balls from the dough.
4 Take one ball and shaped it like an egg, then spread it on top of a colander thinly and start to fold from one end and finish it to another end and close it.
5 In the same process make all the pitha.
6 Now heat oil in a pan.
7 When oil is heated enough, add 3/4 pitha into it, stir it and fry it slowly until it turns to deep golden brown all over and then take it out from oil to a paper tissue. Do not make it hurry otherwise your pitha will remain uncooked inside.
8 Fry rest of the pitha in the same process and serve it.
9 You can preserve this pitha in a airtight box for 2/3 weeks. To preserve make sure your pitha is cool down.
 
Khejur Pitha

Deep Fried Puli Pitha Recipe

Ingredients
1. Coconut-1 cup(grated)
2. Date jaggery(gur)/Sugar-4/5 Tbs(for filing
3. Sugar-1/2 cup(for dough)
4. Rice flour/all purpose flour(maida)-1 cup
5. Cardamom powder-1/2 ts
6. Salt-around 1 ts
7. Oil-for deep fry
Method
1.Heat a pan in medium heat. Add coconut and date jaggery(gur)/sugar. Stir around 5 minutes. Add cardamom powder and stir until it become little sticky and thick consistency. Remove from the pan and set aside.
2.Boil around 1 cup water with salt(use a heavy bottom pan). Slowly add rice flour/maida and stir continuously. Add sugar and heat till there is no water left.
3.Remove from the pan. Knead well till the dough soft and smooth and not sticky
4.Make small ball from the dough. Spread some dry flour where you want to roll. Keep the ball on it and roll with rolling pin into thin round shape
5.Fill the coconut filling in the corner and fold in semi round shape like half moon. Seal the edge by pressing with your finger so that the filling does not come out. Cut the sealed edge with kitchen scissors/pizza cutter or knife to get the puli shape
6.Heat oil in a deep frying pan and fry puli in medium heat until both side turn golden brown.
7.Now your fried puli is ready.
 
Deep Fried Puli Pitha

 

Patisapta Pitha

Ingredients
  • Milk 1 liter
  • Flour 1 table spoon
  • Butter 1/4 cup
  • Rice Flour 2 cups
  • Molasses/Sugar 3/4 cup
  • Method
  1. Dissolve 1 tablespoon of flour in 1/4 cup of milk, set aside.
  2. Boil rest of the milk until the quantity is reduced to half.
  3. During the time of boiling stir regularly adding 1 table spoon sugar at a time.
  4. Add the flour dissolved in milk, keep on stirring until the mix thickens.
  5. Remove from heat. Leave to cool.
  6. Dissolve molasses or sugar in 2 cups of water.
  7. Add the rice flour and mix well.
  8. Batter should be moderately thin.
  9. If necessary, add a little water.
  10. Keep for 2-3 hours.
  11. Heat a non-stick frying pan with handle.
  12. Pour in 1/4 cup of butter.
  13. Swirl the pan so that the butter spreads all over it. Reduce heat.
  14. When pancake dries up place 1 tablespoon of the prepared thick milk on one edge.
  15. Roll on the pancake.
  16. With the back of serving spoon press the roll lightly.
  17. Serve as a dessert or at breakfast.
  18.       Patishapta Pitha
CHINGRI MALAI CURRY (prawn with coconut milk)


Preparation Time: 15 minutes
Cook Time: 20 minutes
Main Ingredients: Prawn or lobsters & Coconut

Ingredients:
500 g Chingri (Prawn or lobsters)
1 Coconut milk (1 cup juice of the coconut)
1 Cup yogurt
3 medium size Onion chopped
1 tbsp Ginger pest
½ tbsp Garlic pest
1 tbsp red chilli powder
1 tsp turmeric powder
1 cups Oil (100ml)
2 Cinnamon stick (Daarchini)
4 green cardamom (Elaach)
4 cloves (labango)
1 tbsp Sugar
Salt – as you need
2 Bay Leaf (tespata)
3 Green Chilli
4 Cashew Nut (smashed)
1 tbsp Fry Coriander seeds (powder)
PROCEDURE:
a) Clean the prawns or lobsters. Peel the shell and take out the black vein on the rear.
b) Take a small size Karahi (fry pan). Put oil, then fry prawns until it gets brown. When prawn turns brown keep it aside.
c) Take a medium size Karahi (fry pan). Put oil, then fry onion. When onion turns brown put bay leaf, green cardamom, cloves (labango), cinnamon stick into the oil. And then, add ginger pest, garlic pest, cashew nut, red chilli power, turmeric powder and salt, stir it. Put one cup water and stir it to mix all the masala. Stir it, until the water dries out. Then add yogurt and coconut milk. Stir it until two minutes then add prawn. Cover the Karahi until it boils (approximately 10 minutes). Then add sugar and green chilli. After five minutes add coriander seeds power. Stir it one minute.
d) Your Chingri Malai Curry is ready to serve
Thanks ...
KALIJA BHUNA (Liver curry)

 Preparation Time: 20 minutes
Cook Time: 25 minues
Main Ingredients: Mutton/Lamb/Cow Liver
INGREDIENTS:
500g Liver (Kalija)
1 tbsp Ginger pest
1 tbsp Garlic pest
2 medium size Onion chopped
60 ml Onion pest
½ tbsp red chilli powder
½ tbsp turmeric powder
½ tbsp Coriander powder
½ tbsp cumin powder
Salt as needed
2 cups Sunflower Oil (60ml x 2)
2 Cinnamon stick (daarchini)
3 cloves (labango)
4 green cardamom (Elaach)
2 Bay Leaf (Techpata)
½ Nut Mug (Jay foll)
2 Mace (Joyotri)
1 Cup Milk
PROCEDURE:
A. Cut the mutton liver into small sizes cubes. Mix the cubed liver with milk and leave for 30 minutes. Then Clean and wash them for 2/3 times drain it so all blood and water drains out. Keep it aside
B. Take a medium size Karahi (fry pan). Put oil, add onion when the oil is fully hot. When onion turns brown, put cinnamon stick, green cardamom, black pepper, cloves, bay leaf into the oil, stir it. And then, add ginger pest, garlic pest, onion pest. Then add ½ tbsp turmeric powder, ½ tbsp red chili powder, ½ tbsp Coriander powder, ½ tbsp cumin powder. Put one cup water and stir it to mix all the masala. Stir it, until the water dries out. Add liver (Kalija), stir it again for 2 minutes, then add 3 cups water and cover the Karahi until the liver boils. When the water dry out then add ½ Nut Mug (Jay foll) 2 Mace (Joyotri) and stir it. (Note: longer time cooking will turn the liver harder. So make it as short as possible.)
C. Your Kalija Bhuna (Liver curry) is ready to serve. For decoration, you may add some fried onion and coriander leave on top of the curry. Serve with Rice or Ruti/Paratha.

 
Seizling Beef.

রেসিপিঃসিজলিং বিফ

উপকরনঃ
-আধা কেজি গরুর মাংস (হাড় ছাড়া)
-এক রসুন কুচি
-২টি পেয়াজ (বড়) মাঝে কেটে ভাঁজে ভাঁজে ছাড়ানো
-১টা ক্যাপসিকাম (লম্বা লম্বা করে কাটা)
-১/২ কাপ টমেটো সস
-২ টেবিল চামচ সয়া সস
-১ চা চামচ চিলি সস
-১ টেবিল চামচ ফিশ সস
-১/২ চা চামচ স্বাদ লবণ
-১ টেবিল চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার
-১ চা চামচ মরিচ টালা গুঁড়া
-২টি শুকনা মরিচ (মাঝে দিয়ে চেড়া )
-পরিমান মত সরিষার তেল
-পরিমান মত লবনও পানি

প্রণালীঃ
মাংস পাতলা লম্বা করে টুকরা করুন।
মাংসে সয়াসস, ফিশ সস, চিলি সস, টমেটো সস, কর্ন ফ্লাওয়ার দিয়ে মাখিয়ে ১ ঘণ্টা রাখুন।
কড়াইতে মাংস ও অল্প পানি দিয়ে সেদ্ধ করে পানি গায়ে গায়ে লাগিয়ে ফেলুন।
আরেকটি পাত্রে সরিষার তেল গরম করে নিন ।
তেলে শুকনো মরিচ চেড়া, রসুন ও পেঁয়াজ দিয়ে ভাজুন।
পেঁয়াজ সামান্য নরম হলে ক্যাপসিকাম স্বাদ লবণ, শুকনো মরিচের গুঁড়া, লবণ ও মাংস দিয়ে নাড়ুন।
এবার চুলায় সিজিলিং ট্রে দিয়ে খুব ভালো করে গরম করে নিন।
গরম ট্রেতে মাখন দিয়ে মাংস ঢেলে হালকা পোড়া পোড়া করে মাংস ভেজে নিন।
সিজলিং ট্রে না থাকলে ফ্রাই প্যানেই মাংস হালকা পোড়া পোড়া করে ভেজে নিন। ধোঁয়া ওঠা শুরু করলে এবং ঘ্রাণ বের হলে নামিয়ে ফেলুন।
এরপর গরম গরম পরিবেশন করুন।

Ilish Fish with Orange.....

গরমে ভিন্নতা দারুণ স্বাদের কমলা ইলিশ
By: sraboni zaman (প্রিয়.কম) Chef zahid
ইলিশ ভাজা, ভুনা, ঝোল, সরষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, দই ইলিশ কত্ত কিছুই তো খেয়েছেন এই জীবনে। আচ্ছা, কখনো কি কমলা ইলিশ খাওয়া হয়েছে? হ্যাঁ, কমলা দিয়ে যেমন দারুণ স্বাদের মুরগি রাঁধা যায়, তেমনই করা যায় দারুণ মজার কমলা ইলিশ। এই গরমে ভাতের সাথে মজার এই খাবার আপনার ভালো না লেগে পারেই না। একবার খেলে কখনো ভুলতে পারবেন না এর স্বাদ।
আসুন, জেনে নেই রেসিপি।
উপকরণ-
ইলিশ মাছ – ৮ টুকরা
কমলা লেবুর রস – ১ লিটার ( কেনা জুসেও হবে )
কমলা লেবুর কোয়া – ৫০ গ্রাম (ছিলে নিয়ে ক্রাশ করে নেয়া )
আস্ত জিরা – ৩০ গ্রাম
কাঁচা মরিচ – ৪ টি
আদা – মাঝারি ১ টুকরা
হলুদ গুঁড়া – ১ চা চামচ
লবন – স্বাদ মতো
তেল – পরিমান মতো
প্রনালি-
-ইলিশ বড় করে টুকরো করে ধুয়ে লবণ আর হলুদ গুঁড়া দিয়ে মাখিয়ে আধা ঘণ্টা ম্যারিনেট করে রাখুন।
-আদা , গোটা জিরা ও কাঁচা মরিচ একসাথে বেটে নিন।
-কড়াইতে তেল গরম করে নিন। আদা, জিরা ও কাঁচা মরিচ বাটা দিয়ে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না মশলা থেকে তেল বের হচ্ছে।
-এবার এর মধ্যে কমলা লেবুর রস মিশিয়ে ফুটতে দিন। আঁচ বেশি বাড়াবেন না।
-কমলা লেবুর রস ফুটে একটু ঘন হয়ে আসলে এতে ম্যারিনেট করা ইলিশ মাছগুলো দিয়ে দিন।
-এবার এতে কমলা লেবুর কোয়াগুলো মেশান। (ইচ্ছা হলে নাও দিতে পারেন)
-ইলিশ মাছ সিদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে কমলা লেবুর কোয়া দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন দারুন স্বাদের কমলা ইলিশ ।
ধন্যবাদ ।

Making Of Custered


এই গরমে ঠাণ্ডা মিক্সড ফ্রুট কাস্টার্ড

ইদানীং বেশ ভালোই গরম পড়েছে। আর এই গরমে চাই ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা খাবার। আর তা যদি হয় ঠাণ্ডা ফ্রুট কাস্টার্ড, তাহলে তো কথাই নেই! আপনার বাড়িতে থাকা ফলগুলো দিয়েই খুব সহজে তৈরি করতে পারেন মজাদার ফ্রুট কাস্টার্ড, যা ছোট-বড় সবাই দারুন মজা করে খাবে। অতিথি আপ্যায়নেও দারুণ। এমনিতে বাচ্চারা তেমন একটা ফল খেতে চায় না, কিন্তু ফ্রুট কাস্টার্ড তৈরি করে দিলে বাচ্চারা খুব মজা করেই ফল খেয়ে নেবে।

আসুন , জেনে নেই রেসিপি।

উপকরণ-

দুধ – ১ কেজি
চিনি – ১৫০ গ্রাম
কাস্টার্ড পাউডার – ১০০ গ্রাম
আপেল , কলা , লাল আঙুর , কাল আঙুর , স্ত্রবেরী ,আম – ৫০০ গ্রাম (সব ফল টুকরা করে কাটা)
বাদাম ,কিসমিস– পছন্দমত
প্রনালী-

-৫০০ গ্রাম দুধের সাথে ১০০ গ্রাম কাস্টার্ড পাউডার ভাল করে মিশিয়ে নিন।
-একটি পাত্রে বাকি দুধ ও চিনি মিশিয়ে চুলায় দিয়ে ভাল করে ফুটিয়ে নিন ।
-চিনি দুধের সাথে মিশে গেলে তাতে কাস্টার্ড পাউডার গোলা দুধ মিশিয়ে সমানে নাড়তে থাকুন ।
-দুধ ঘন হয়ে গেলে চুলা বন্ধ করে দুধের সাথে সব ফলের টুকরা মিশিয়ে দিন। এরপর বাটিতে ঢেলে দিন।
-একটু ঠাণ্ডা হলে বাটি ধরে কাস্টার্ড ফ্রিজে রেখে দিন ।
-পরিবেশন করার সময় উপর থেকে কিসমিস আর বাদাম কুচি ছড়িয়ে পরিবেশন করুন ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা ফ্রুট কাস্টার্ড
Making of Ice Cream

গরমে মজাদার হিমশীতল কুলফি আইসক্রিম
 
এই গরমে আইসক্রিমকে না বলতে পারবে এমন কোনো মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। কুলফি সবাই খেতে পছন্দ করেন। গরমের সময় কুলফি পেলে তো কোনো কথাই নেই। তাই আজকে আপনাদের জন্য রইল ঘরে তৈরি মজাদার কুলফি আইসক্রিমের রেসিপি। হুট করে পড়া গরম থেকে হাফ ছেড়ে বাঁচতে আজই তৈরি করে দেখুন এই সহজ রেসিপির সাহায্যে।

উপকরনঃ

২৫০ মিলি লিটার দুধ
১০০ গ্রাম কন্ডেন্সড মিল্ক
৩০ গ্রাম চিনি
১০ গ্রাম কর্ণ ফ্লাওয়ার
২ টেবিল চামচ বিভিন্ন ধরণের বাদাম কুঁচি
পদ্ধতিঃ

- প্রথমে একটি বাটিতে কর্ণ ফ্লাওয়ার ২০ মিলি লিটার দুধে গুলিয়ে নিয়ে সরিয়ে রাখুন
- একটি পাত্রে বাকি দুধটুকু এবং কন্ডেন্সড মিল্ক নিয়ে জ্বাল দিতে থাকুন।
- ফুটে উঠলে চিনি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিয়ে আবার জ্বাল দিতে থাকুন।
- আবার ফুটে উঠলে কর্ণ ফ্লাওয়ারের মিশ্রণ দিয়ে ভালো মতো নাড়ুন। ৫ মিনিট নেড়ে নামিয়ে ফেলুন।
- চুলা থেকে নামিয়ে মিশ্রণে বাদাম যোগ করুন।
- এরপর আইসক্রিম ট্রে কিংবা আইসক্রিম মোল্ডে ঢেলে নিয়ে ফ্রিজে জমিয়ে ফেলুন মজাদার কুলফি আইসক্রিম।
1
Wight loose within 10 days......

মাত্র ১০ দিনে ওজন কমানোর দশটি সহজ ধাপ!

By:priyo.life

বাড়তি ওজনের যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেন। ফলে পুষ্টির অভাবে নানান রকম স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। আবার কেউ কেউ জিমে অনেকগুলো টাকা দিয়ে এলেও আলসেমির কারণে নিয়মিত ব্যায়াম করা হয় না। ফলে ওজনও কমে না। ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে করতে দিন পার করে দেয় বহু মানুষ।

ওজন কমানো কি খুব কঠিন কাজ? অনেকেই মনে করেন ওজন কমানো হলো পৃথিবীর কঠিনতম কাজ গুলোর একটি। কিন্তু ওজন কমানোর আছে কিছু সহজ উপায়। মাত্র দশ দিনে ১০টি ধাপ অনুসরণ করে আপনি শরীর থেকে ২/৩ কেজি ওজন ঝরিয়ে ফেলতে পারবেন অনায়াসেই। আসুন জেনে নেয়া যাক মাত্র ১০ দিনে ওজন কমানোর ১০ টি ধাপ।

১) সপ্তাহে অন্তত ২ দিন ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করে ঘাম ঝরিয়ে নিন।
২) কেক, পেস্ট্রি, চকলেট, কোল্ড ড্রিঙ্ক, চিনি দেয়া জুস, মিষ্টি থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন।
৩) খাবারে লবণ খাওয়া কমিয়ে দিন। ভাতের সঙ্গে আলাদা ভাবে লবণ খাবেন না।
৪) রাত ৮টার পরে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত কোনো খাবার খাবেন না।
৫) রান্নায় আলু ব্যবহার করবেন না এবং দুধ খেলে ননিযুক্ত না খেয়ে ননীমুক্ত দুধ খাবেন।
৬) প্রতিদিন ১ চা চামচের বেশি তেল খাওয়া যাবে না কোনো ভাবেই। রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন।
৭) প্রতিদিন অন্তত আধা কেজি ফল ও আধা কেজি সবজি খান।
৮) প্রতিদিন অন্তুত ৮ গ্লাস পানি পান করুন।
৯) প্রতিদিন রাতে ৮ ঘন্টা ঘুমান।
১০) প্রতি বেলা খাওয়ার পরে দুধ ও চিনি ছাড়া এক কাপ গ্রীন টি পান করুন।
Photo: মাত্র ১০ দিনে ওজন কমানোর দশটি সহজ ধাপ! 

By:priyo.life

বাড়তি ওজনের যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করে দেন। ফলে পুষ্টির অভাবে নানান রকম স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগে থাকেন অনেকেই। আবার কেউ কেউ জিমে অনেকগুলো টাকা দিয়ে এলেও আলসেমির কারণে নিয়মিত ব্যায়াম করা হয় না। ফলে ওজনও কমে না। ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে করতে দিন পার করে দেয় বহু মানুষ।

ওজন কমানো কি খুব কঠিন কাজ? অনেকেই মনে করেন ওজন কমানো হলো পৃথিবীর কঠিনতম কাজ গুলোর একটি। কিন্তু ওজন কমানোর আছে কিছু সহজ উপায়। মাত্র দশ দিনে ১০টি ধাপ অনুসরণ করে আপনি শরীর থেকে ২/৩ কেজি ওজন ঝরিয়ে ফেলতে পারবেন অনায়াসেই। আসুন জেনে নেয়া যাক মাত্র ১০ দিনে ওজন কমানোর ১০ টি ধাপ।

১) সপ্তাহে অন্তত ২ দিন ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করে ঘাম ঝরিয়ে নিন।
২) কেক, পেস্ট্রি, চকলেট, কোল্ড ড্রিঙ্ক, চিনি দেয়া জুস, মিষ্টি থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন।
৩) খাবারে লবণ খাওয়া কমিয়ে দিন। ভাতের সঙ্গে আলাদা ভাবে লবণ খাবেন না।
৪) রাত ৮টার পরে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত কোনো খাবার খাবেন না।
৫) রান্নায় আলু ব্যবহার করবেন না এবং দুধ খেলে ননিযুক্ত না খেয়ে ননীমুক্ত দুধ খাবেন।
৬) প্রতিদিন ১ চা চামচের বেশি তেল খাওয়া যাবে না কোনো ভাবেই। রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন।
৭) প্রতিদিন অন্তত আধা কেজি ফল ও আধা কেজি সবজি খান।
৮) প্রতিদিন অন্তুত ৮ গ্লাস পানি পান করুন।
৯) প্রতিদিন রাতে ৮ ঘন্টা ঘুমান।
১০) প্রতি বেলা খাওয়ার পরে দুধ ও চিনি ছাড়া এক কাপ গ্রীন টি পান করুন।




Cake


মাত্র ৯ মিনিটে তৈরি করুন দারুণ একটি কেক

অনেকেই মনে করেন কেক তৈরি করতে শুধুমাত্র গ্রিল ওভেন প্রয়োজন। মাইক্রোওয়েভ ওভেনে কেক হয়না ভেবে অনেকেই মন খারাপ করেন। আপনার বাসায় যদি মাইক্রোওয়েভ ওভেন থেকে থাকে এবং সেটা যদি কনভেকশন মোড যুক্ত হয়, তাহলে আপনি খুব সহজেই তৈরি করে ফেলতে পারবেন প্লেইন কেক। আসুন জেনে নেয়া যাক মাত্র ৯ মিনিটে মাইক্রোওয়েভ ওভেনে প্লেইন কেক তৈরি করার খুব সহজ রেসিপিটি।

উপকরণঃ
ময়দা ১/২ কাপ
বেকিং পাউডার ১ চা চামচ
ডিম ২টি
চিনি ১/২ কাপ
তেল ১/৪ কাপ
দুধ ১/৪ কাপ
ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা চামচ

প্রস্তুত প্রণালীঃ

প্রথমে চিনি গুঁড়ো করে নিন। চিনি গুড়োর সাথে দুটি ডিম ভালো করে মিশিয়ে নিন।
ময়দা ও বেকিং পাউডার চালুনি দিয়ে ভালো করে চেলে নিন। এরপর ডিম-চিনির মিশ্রণের সাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন।
অল্প অল্প করে দুধ ঢেলে ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। মিশ্রণ বেশি পাতলা করবেন না। প্রয়োজনে সবটুকু দুধ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
মাইক্রোওয়েভ সেফ একটি বাটিতে তেল মেখে নিন। বাটির ১/৩ অংশ ভরে নিন কেকের মিশ্রণটি দিয়ে।
মাইক্রোওয়েভের কনভেকশন মোড অন করে তাপমাত্রা ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করে নিন।৪ মিনিট বেক করুন কেকটিকে। ৪ মিনিট হয়ে গেলে ওভেন বন্ধ করে ভেতরে আরো ৫ মিনিট রেখে দিন।
ঠান্ডা হয়ে গেলে কেকটিকে বাটি থেকে ছাড়িয়ে নিন।
পরিবেশন করুন মজাদার মাইক্রোওয়েভ প্লেইন কেক।

Yougrat Juice Yummy.........


বসন্তের দুপুর। কড়া রোদের মধ্যে একটু ঠাণ্ডা পানীয় পান করতে চান সকলেই। ঠাণ্ডা কিছু পান করতে গেলে অনেকেই বাজারের বোতলজাত কিছু গৎবাঁধা জুস অথবা কোল্ড ড্রিংকস। কেউ কেউ একটু কষ্ট করে লেবুর শরবত তৈরি করেন অবশ্য। কিন্তু এতে আর কতো ভালো তৃষ্ণা মেটে বলুন। তাই আজকে আপনাদের জন্য রইল ভিন্নধর্মী একটি ঠাণ্ডা পানীয় ‘দই শরবত’।

দই আমাদের দেহের জন্য বেশ ভালো। গরমের সময় দেহকে ঠাণ্ডা রাখতেও বেশ উপকারী। আর দই শরবতের সব চাইতে ভালো দিকটি হচ্ছে যার যেরকম ইচ্ছা ফ্লেভার বা ফল দিয়ে খেতে পারবেন। নিজের পছন্দের ফলের ফ্লেভারে তৈরি করতে পারেন এই দই শরবত। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক দই শরবতের সহজ রেসিপিটি।

উপকরণ:

- দই আধা কেজি
- কলা/ পাকা পেঁপে/স্ট্রবেরি/কমলা/আঙুর ১ কাপ
- বরফকুচি আধা কাপ
- দুধ আধা কাপ
- চিনি ১ টেবিল চামচ/ মধু পরিমাণ মত
পদ্ধতিঃ

-

নিজের পছন্দ মতো ফল বেছে নিয়ে কেটে ১ কাপ পরিমাণ সরিয়ে রাখুন।
- এরপর দই, চিনি বা মধু এবং দুধ ব্লেন্ডারে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন।
- ব্লেন্ডারে টুকরো করা ফল এবং বরফ কুচি দিয়ে আবার ব্লেন্ড করে নিন।
- শরবতটি একটি গ্লাসে ঢেলে ওপরে ফলের কুচি দিয়ে পান করুন প্রাণ জুড়ানো দই শরবত।



Juice of Water Melon


ফাল্গুন শেষ হয়ে চৈত্র চলে এসেছে। আর চৈত্র নিয়ে এসেছে উষ্ণ আবহাওয়া। এই গরমে সারা দিন শেষে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত খেলে কেমন হয়?

এখন বাজারে উঠেছে প্রচুর তরমুজ। উপরে সবুজ আর ভেতরে টকটকে লাল রসালো এই মিষ্টি ফলটির জুস খুবই সুস্বাদু। নিমিষেই চাঙ্গা করে দেয় তরমুজের জুস। সারাদিনের গরমের ক্লান্তি এক মূহূর্তেই দূর করে দেবে মাত্র এক গ্লাস তরমুজের জুস। খুব কম সময়ে তৈরি করা যায় বলে যখন তখন খেতে পারবেন এই মজাদার পানীয়টি। আসুন জেনে নেয়া যাক তরমুজের জুসের সহজ রেসিপি।

উপকরণ :
তরমুজের টুকরো ১ কাপ,
চিনি পরিমাণমত,
বিট লবণ অল্প,
বরফ কুচি এক কাপ,
লেবুর রস
পুদিনা পাতা কয়েকটি।

প্রস্তুত প্রণালী :

তরমুজের খোসা ছাড়িয়ে বিজ ফেলে ছোট ছোট টুকরো করে নিন।
এবার ব্লেন্ডারে টুকরো করা তরমুজ, চিনি, বিট লবণ, লেবুর রস এবং কয়েকটি পুদিনার পাতা দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন।
এরপর ছাঁকনি দিয়ে জুস ছেঁকে নিন।
গ্লাসে জুস ঢেলে বরফ কুচি দিয়ে দিন।
পরিবেশন করুন মজাদার ঠান্ডা তরমুজের জুস।



Photo: চৈত্রের উষ্ণ দিনে ঠান্ডা তরমুজের জুস

By :chef zahid (priyo.life)

ফাল্গুন শেষ হয়ে চৈত্র চলে এসেছে। আর চৈত্র নিয়ে এসেছে উষ্ণ আবহাওয়া। এই গরমে সারা দিন শেষে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত খেলে কেমন হয়?

এখন বাজারে উঠেছে প্রচুর তরমুজ। উপরে সবুজ আর ভেতরে টকটকে লাল রসালো এই মিষ্টি ফলটির জুস খুবই সুস্বাদু। নিমিষেই চাঙ্গা করে দেয় তরমুজের জুস। সারাদিনের গরমের ক্লান্তি এক মূহূর্তেই দূর করে দেবে মাত্র এক গ্লাস তরমুজের জুস। খুব কম সময়ে তৈরি করা যায় বলে যখন তখন খেতে পারবেন এই মজাদার পানীয়টি। আসুন জেনে নেয়া যাক তরমুজের জুসের সহজ রেসিপি।

উপকরণ :
তরমুজের টুকরো ১ কাপ,
চিনি পরিমাণমত,
বিট লবণ অল্প,
বরফ কুচি এক কাপ,
লেবুর রস
পুদিনা পাতা কয়েকটি।

প্রস্তুত প্রণালী :

    তরমুজের খোসা ছাড়িয়ে বিজ ফেলে ছোট ছোট টুকরো করে নিন।
    এবার ব্লেন্ডারে টুকরো করা তরমুজ, চিনি, বিট লবণ, লেবুর রস এবং কয়েকটি পুদিনার পাতা দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন।
    এরপর ছাঁকনি দিয়ে জুস ছেঁকে নিন।
    গ্লাসে জুস ঢেলে বরফ কুচি দিয়ে দিন।
    পরিবেশন করুন মজাদার ঠান্ডা তরমুজের জুস।

[note: kono kichu vul hoye thakle choto mone kore khoma sundor dristite dhakben :) :D ]

Any Information To InBox Me.....>>>>

http://www.facebook.com/zahid.hasanRRz

 This is season of mango.So lets starts with mango.
Mango Pickle(Bengali)
 
আমের কিউব আচার

উপকরণ : কাঁচা আম ৮-১০টি, কালজিরা ১ চা চামচ, রসুন কুচি ২ টেবিল চামচ, শুকনা মরিচ ৮-১০টি, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, ধনে, মরিচ ও সরিষা টেলে গুঁড়া করা ২ টেবিল চামচ, সরিষা তেল পরিমাণমতো, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, মরিচ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি : প্রথমে আম ভালো করে ধুয়ে নিন। এরপর খোসা ছাড়িয়ে কিউব করে কেটে নিন। আমে হলুদ গুঁড়া, লবণ এবং কালিজিরা মাখিয়ে ২-৩ দিন রোদে রাখুন। এরপর সব মসলা ও তেল ভালো করে মাখিয়ে বয়ামে ভরে রোদে রাখুন।

আমের কষানো আচার

উপকরণ : কাঁচা আম ১ কেজি, রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ, গুঁড়া মরিচ ১ চা চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, সরিষা গুঁড়া ১ চা চামচ, ধনে গুঁড়া ১ চা চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, আস্ত শুকনো মরিচ ৫-৬টি, পাঁচফোড়ন ১ চা চামচ, সিরকা আধা কাপ এবং সরিষা তেল পরিমাণ মতো।
প্রস্তুত প্রণালি : আম প্রথমে ধুয়ে নিন। এরপর খোসাসহ ছোট ছোট টুকরা করে নিন। পরে আমে লবণ ও হলুদ গুঁড়া মাখিয়ে ১ দিন রোদে রাখুন। পাঁচফোড়ন ও রসুন, মরিচ বাদে বাকি সব মসলা বেটে সিরকার সঙ্গে মিশিয়ে নিন। একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে এতে পাঁচফোড়ন, শুকনা মরিচ ও রসুন কুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। ভাজা হলে তাতে বাটা মসলা দিয়ে কষিয়ে মাখানো আম দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে পরে চিনি দিয়ে ঢেকে রাখুন। তেল ওপরে উঠলে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে বয়ামে রেখে সংরক্ষণ করুন।

আমের টক আচার

উপকরণ : কাঁচা আম ১ কেজি খোসাসহ ছোট ছোট টুকরো করা, হলুদ গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, সরিষা গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, পাঁচফোড়ন ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, রসুনের কোয়া আধা কাপ, শুকনো মরিচ ৮-১০টি আস্ত, সরিষার তেল পরিমাণ মতো বা ১ লিটার।
প্রস্তুত প্রণালি : আস্ত আম আগে ভালো করে ধুয়ে নিন। তারপর আমগুলো মাঝারি সাইজের টুকরা করে সামান্য লবণ ও হলুদ গুঁড়া মাখিয়ে প্রায় ২-৩ দিন রোদে রাখুন। তারপর আমে সব উপকরণ দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে বয়ামে ভরে প্রায় প্রতিদিন রোদে রাখুন। আচার যত রোদে রাখবেন তত ভালো থাকবে। তবে বর্ষাকালের রোদে আচার রাখবেন না। এতে আচার নষ্ট হয়ে যায়। তৈরি হয়ে গেল আমের টক আচার।